(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
পানি পানির ক্ষেত্রে আমরা সর্বদা লক্ষ্য রাখবো বিশুদ্ধ পানি পান করতে।
এক্ষেত্রে ফোটানো পানি বেশি কার্যকর
বাজারে যে সব বোতল জাত পানি পাওয়া যায়,
এগুলোর চেয়ে ফুটানো পানি বেশি কার্যকর,
কারণ এইসব পানিতে অধিকারে কেমিক্যাল মিশ্রিত করা হয়।
এতে পানির স্বাস্থ্যকর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়, তাই এগুলোর চেয়ে সহজলভ্য স্বাস্থ্যকর পানি হচ্ছে ফুটানো পানি।
পানি ফুটানোর ক্ষেত্রে যে বিষয়টি লক্ষণীয়
আমরা অনেক সময় পানিকে ফুটাতে গিয়ে এতো অধিক জাল দেই যে, পানি কে পুড়িয়ে ফেলি।
পানিকে পুরানো যাবে না একবার পানিতে বলোক ওঠার সাথে সাথে আগুন থেকে নামিয়ে নিন।
এই পানিটাই আমাদের জন্য স্বাস্থ্যকর।
পানি পানের ক্ষেত্রে যে সতর্কতা অবলম্বন করবে
একজন সুস্থ মানুষের জন্য স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এক থেকে দেড় লিটার পানি যথেষ্ট।
এবং প্রচণ্ড গরমে দুই থেকে তিন লিটার পানি যতেষ্ট।
এই বিষয়টি বুঝার জন্য সহজ একটি পদ্ধতি উল্লেখ করছি।
প্রস্রাবের কালার যদি অতিরিক্ত লাল হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে পানি পান কম হয়েছে,
আবার প্রস্রাবের কালার যদি পরিপূর্ণ সাদা হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে পানি অতিরিক্ত পান করা হয়েছে।
প্রস্রাবের কালার যখন হালকা হলদে ভাব হবে, তখন বুঝে নিতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা হয়েছে।
একটি বিষয় লক্ষ্য করুন
আমরা যখন পানি পান করি, তারপর যখন এই পানি ই আবার প্রস্রাব করি,
তখন পানির কালার পরিবর্তন হয় এবং এতে প্রচুর পরিমাণ দুর্গন্ধ হয়।
শরীর থেকে ইলকট্রোলাইস নিয়ে বের হয়।
এখন যদি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা হয়,
তাহলে দেখা যাবে বডিতে ইলকট্রোলাইস এবং সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দিবে।
এক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে পশ্রাবের রং।
একদম সাদা হওয়া যাবে না আবার একদম গাঢ় হওয়া যাবে না।
পানিতে কারা লবণ মেশাবেন
আমরা যারা প্রচুর পরিমাণে ব্যায়াম করছি, ব্যায়াম করার দারা ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অনেক সোডিয়াম বের হয়ে যায়।
অতএব এগুলোর ঘাটতি পূরণের জন্য পানিতে লবন মিশিয়ে পান করবেন।
এই পরামর্শ দিয়েছেন ডক্টর জাহাঙ্গীর কবির
আরো পড়ুন👇
কবরে সুবাসিত পানির স্বাদ,সুতি কাপড়ের আকর্ষণীয় ও আরামদায়ক গেঞ্জি,সন্তান জীবনটার্নিংয়েঃ আপনার অবহেলা; বিপত্তিতে ভবিষ্যৎ