(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
এক. তাকবীরে তাহরীমা বলা
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন تحريمها الكبير و تحليلها التسليم অর্থাৎ তাকবীরে তাহরীমা(নামাযের পরিপন্থী) সকল কাজ হারাম করে দেয়,আর সালাম তা হালাল করে দেয়।
(তিরমিজি, ইবনে মাজাহ,মুসনাদে আহমাদ,দারীমী)
আরো পড়ুন👉সকল ফরজ নামাজ কিভাবে আদায় করবেন
দুই. দাড়িয়ে নামাজ পড়া
আল্লাহ তা'য়ালা বলেন,قوموا لله قٰنتين অর্থ তোমরা আল্লাহর জন্য ধীরস্থিরভাবে দাড়াও অর্থাৎ ধীরস্থিরভাবে দাড়িয়ে নামাজ পড়ো।
(সূরা বাক্বারা আয়াত নং ২৩৮)
তিন. কিরআত পড়া
আল্লাহ তায়ালা বলেন, فاقرءوا ما تيسر منه অর্থ তার (কোরআনের)যা পাঠ করা সহজ হয় তোমরা তা পাঠ কর।
(সূরা মুজ্জাম্মিল আয়াত নং ২০)
আড়ো পড়ুন👉নামাজের মাসনূন ক্বেরাত সমূহ
চার.রুকু করা
আল্লাহ তায়ালা বলেন و اركعوا তোমরা রুকু কর। (সূরা হজ্জ আয়াত নং ৭৭)
পাঁচ. সিজদাহ করা
আল্লাহ তায়ালা বলেন و اسجدوا তওমরা সিজদাহ কর। (সুরা হজ্জ আয়াত নং ৭৭)
ছয়. শেষ বৈঠক করা
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন اذا رفع الرجل رأسه من آخر ااسجدة و قعد قدر التشهد فقد تمت صلاته
অর্থ. নামাজি ব্যক্তি শেষ সিজদাহ থেকে মাথা তোলার পর,যদি তাশাহুদ পরিমান বসে,তাহলে তার নামাজ পূর্ণ হয়ে যাবে।