নামাজ ভঙ্গের কারণগুলো
নামাজ ভঙ্গের কারণ ১৯ টি। (১) কিরাতে অশুদ্ধ পড়া অর্থাৎ কিরাতে এরূপ ভুল পড়া, যাতে অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়
(২) নামাজের ভিতর কথা বলা। (৩) কোন লোককে সালাম দেয়া অর্থাৎ নামাজে থেকে কোন ব্যক্তিকে সালাম দিলে।
(৪) সালামের উত্তর দেয়া। (৫) উহ্ আহ্ শব্দ করা। (৬) বিনা ওজরে কাশি দেওয়া।
(৭) বিপদে বা বেদনায় চিৎকার করে কাঁদা। (৮) আমলে কাছীর করা।
(৯) রুকূ সিজদা বিশিষ্ট নামাজে উচ্চস্বরে হাসা। (১০) নামাজের ভিতরে পানাহার করা।
(১১) সুসংবাদ বা দুঃসংবাদের উত্তর দেওয়া। (১২) হাঁচির উত্তর দেওয়া।
(১৩) ইমাম মুক্তাদি ব্যতীত অপর ব্যক্তির লোকমা নেওয়া কিংবা নিজ ইমাম ব্যতীত অন্য কাউকে লোকমা দেওয়া।
(১৪) নাপাক জায়গায় সেজদা করা। (১৫) নামাজে কুরআন শরীফ দেখে পড়া।
(১৬) কিবলার দিক হতে সিনা ঘুরে যাওয়া। (১৭) তিন তাসবীহ পরিমাণ সময় সতর খোলা থাকা।
(১৮) নামাজে দুনিয়াবী কোন কিছু প্রার্থনা করা। (১৯) ইমামের আগে মুক্তাদি দাঁড়ানো।
আরো পড়ুন 👇👇👇
নামাজের সুন্নতে মুআক্কাদাহ সমুহ, নামাজ শুরু করার পর ভঙ্গ করা কখনো ওয়াজিব আবার কখনো জায়েজ,
মাসবুকের অবশিষ্ট নামাজ আদায়ের পদ্ধতি