(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
এক. ফজর (ভোরবেলা)
১) ২ রাকাত সুন্নত
২) ২ রাকাত ফরজ
আরো জানুন👉ফজরের নামাজ আদায়কারী ব্যক্তি যে আটটি উপকার লাভ করবে
দুই. যোহর (দুপুরবেলা)
১) ৪ রাকাত সুন্নত
২) ৪ রাকাত ফরজ
৩) ২ রাকাত সুন্নত
৪) ২ রাকাত নফল
আরো জানুন👉ফজর ও জোহরের সময় কখন থেকে শুরু হয় জেনে রাখুন
তিন. আসর (বিকালবেলা)
১) ৪ রাকাত সুন্নত (গায়ের মুয়াক্কাদা)
২) ৪ রাকাত ফরজ
আরো জানুন👉আসর ও মাগরিব এবং এশার নামাজের সময় কখন হয়
চার. মাগরিব (সন্ধ্যাবেলা)
১) ৩ রাকাত ফরজ
২) ২ রাকাত সুন্নত
৩) ২ রাকাত নফল
পাঁচ. এশা (রাত্রিবেলা)
১) ৪ রাকাত সুন্নত (গায়ের মুয়াক্কাদা)
২) ৪ রাকাত ফরজ
৩) ২ রাকাত সুন্নত
৪) ২ রাকাত নফল
৫) ৩ রাকাত বিতির
৬) ২ রাকাত (মতভেদ যুক্ত) হালফি নফল
তাহাজ্জুদ পড়ার ইচ্ছা থাকলে তাহাজ্জুদের পর বিতির পড়া উচিত
ছয়. জুমুআ (পুরুষদের জন্য শুক্রবার দুপুরবেলা )
১) ২ রাকাত সুন্নত তাহিয়্যাতুল ওযু
(গায়ের মুয়াক্কাদা)
২) ২ রাকাত সুন্নত দুখলুল মসজিদ
(গায়ের মুয়াক্কাদা)
৩) ৪ রাকাত সুন্নত কবলাল জুম্মা
৪) ২ রাকাত ফরজ খুতবার পর
জামাত সহ
৫) ৪ রাকাত সুন্নত বা’দাল জুম্মা
৬) ২ রাকাত সুন্নাতুল ওয়াক্ত
৭) ৪ রাকাত (মতভেদ যুক্ত) আখেরি যোহর
বি.দ্র. মা বোনদের জুম্মা পড়ার দরকার নেই অন্য দিনের মত যোহরের নামাজ পড়ে নেবেন,
জুম্মার দিনের অনেক ফজিলত পূর্ণ আমল আছে সেগুলি জানার জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করবেন
এক নজরে চার প্রকার নামাজ
এক. ফরজ- আল্লাহর হুকুম,
যে নামাজ কখনই ছাড়া যাবে না, ছাড়লে প্রচুর গোনাহ হবে, ফরজ নামাজ ছেড়ে দেওয়া জাহান্নামে যাওয়ার প্রথম কারণ
দুই. ওয়াজিব
এই নামাজেরও গুরুত্ব প্রায় ফরজের মত, সুস্থ স্বজ্ঞানে এই নামাজ ছাড়লে গোনাহ হবে এই নামাজ ছেড়ে গেলে কাজা আদায় করতে হয়
আরো জানুন👉নামাজের ওয়াজিব সমূহের বর্ণনা
তিন. সুন্নত
নবীজি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে পাওয়া আমল
আরো জানুন👉বিশেষ তিনটি সুন্নত
সুন্নত নামাজ ২ প্রকার
ক.সুন্নতে মুয়াক্কাদা। যে নামাজ অবশ্যই পড়া দরকার।
খ. সুন্নতে গায়ের মুয়াক্কাদা। যে নামাজ পড়া ভালো কিন্তু না পড়লে কোনো গোনাহ হবে না
আরো জানুন👉সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ নামাজের আলোচনা
চার. নফল
ফরজ সুন্নত এর পর অতিরিক্ত নামাজ, যে নামাজ না পড়লে কোনো গোনাহ হবে না কিন্তু পড়লে অনেক নেকি ,
আরো জানুন👉নফল সদকা কোন কোন ব্যক্তিকে দেয়া যাবে
সুন্নতে গায়ের মুয়াক্কাদা এবং নফল মর্যদার দিক দিয়ে প্রায় এক, হাশরের ময়দানে ফরজ না পড়ার গোনাহ অনেক ক্ষেত্রে,
আল্লাহ-পাক-রব্বুল-আলামিন নফল দিয়ে মাফ করে দেবেন এছাড়াও অনেক ফজিলাত আছে।
মা -বোনেরা বিশেষ ভাবে মনে রাখবেন
আপনারা যখন(হায়েজ নেফাসের) নাপাক থাকবেন নামাজ, ও কুরআন শরীফ পড়বেন না এবং রোজা রাখবেন না।
তবে (চাইলে) আযান দিলে অজু করে নামাজ পাটি, অথবা কোন পবিত্র জায়গায় বসে কিছুক্ষণ বিভিন্ন দোয়া দরুদ এবং তওবা পড়ার পর আল্লাহর কাছে মোনাজাত করতে পারেন।
আরো জানুন👉হায়েয ও নেফাসের সময় কত দিন ও এবং ইস্তেহাযা কাকে বলে
এ বিষয়ে যদি আরো কিছু জানার থাকে তাহলে যোগাযোগ করুন :7872115887 what’s app খুব দরকারে, ফোন করতেও পারেন।
<পাঠিয়েছেন>
হাফিজ মাওলানা মনওয়ার রহমান,ওয়েষ্ট বেঙ্গল,ভারত