(মুসলিমবিডি২৪.কম)
بسم الله الرحمن الرحيم
একটু বুঝতে চেষ্টা করলে ভালো হয় আল্লাহর রহমতে
চার জায়গাতে ৪ জিনিসের হেফাজত করা খুবই জরুরী
১.মজলিসে জবানের
২.বাজারে চোখের
৩.দস্তারখানায় পেটের
৪. নামাজে দেমাগের।
আরো বললেন, ৪টি জিনিস যা খুবই সর্তকতার সাথে সর্বাবস্হায় হেফাজত করা ফরজ
১.চোখের হেফাজত
২.জবানের হেফাজত
৩.কানের হেফাজত
৪. দ্বীলের হেফাজত (শিরিক থেকে পাক রাখা)
গল্পের মধ্যখানে একবার বললেন , আমার শায়েখ হযরতজী হাজী ছাহেব দাঃবাঃ বলেছেন , দৈনিক ৪টি কাজ অবশ্যই করা চাই।
১. প্রতিদিন তেলাওয়াত
২. প্রতিদিন দাওয়াতের মেহনত
৩.দৈনিক লম্বা সময় প্রাণ ভরে দোয়া করা।
৪.শেষ রাতে তাহাজ্জুদের এহতেমাম করা।
অন্য আরেক সময় বললেন, মাওলানা ৪টি কাজের এহতেমাম ছাড়া কখনো বুযুর্গি লাভ করা সম্ভব নয়।
১.তাকবিরে উলা
২. মেসওয়াক
৩.নফলিয়াতের এহতেমাম
৪.সকাল বিকাল তিন তাছবিহ আদায়।
আরো কিছু নসিহত শুনার আগ্রহ প্রকাশ করলে বললেন , বেটা ৪টি কারনে দ্বীনের উপর চলা সম্ভব হয়না।
১.বিলাসিতা
২.গাফলাতি
৩.লৌকিকতা
৪.সেচ্চাচারিতা
উলামাদের খাছ এক মজলিসে বললেন, চারটি জজবার কুরবানী না হলে দ্বীনের হাকীকত কখনো আসবে না।
১.আরামের জজবা
২.মালের জজবা
৩.বড়ত্বের জজবা
৪.খাহেশাতের জজবা।
বললেন, প্রত্যেক ঈমান ওয়ালার ৪টি কাজ জরুরী।
১.ঈমানকে শিখা -দাওয়াতের দ্বারা
২.ঈমানকে পাকানো-কষ্ট মুজাহাদার দ্বারা
৩.ঈমানকে বাঁচানো- আখলাকের দ্বারা
৪.ঈমানকে ছড়ানো-হিজরতের দ্বারা।
তিনি আরো বললেন, যখন পরস্পরে বিবেদ তৈরি হবে তখন আর কোন আমলই আসমানে উঠবে না তাই পারস্পারিক মহব্বত আর ঐক্য প্রত্যেক মুমিনের জন্য জরুরী।
ইস্তেমায়িতের জন্য চারটি
কাজ করতে হবে।
১.বিনয়,ধৈর্য ও ক্ষমা করা
২.পরামর্শ করে কাজ করা
৩.অর্থ ও স্বার্থের চিন্তা বাদ দিতে হবে।
৪.ব্যক্তিত্ব হছদ ও অহংকার ত্যগ করা।
বিদায় বেলা সর্বশেষে দুটি নসিহত করলেন, তার মধ্যে ১টি হলো দ্বীনের যাবতীয় কাজে ৪টি বিষয়কে অবশ্যই একত্রে রাখতে হবে- দাওয়াত, তালিম, জিকির ও জেহাদ।
আরও পড়ুন
ইসলাম নারীদের কেমন চোখে দেখে ?,আপনার মৃত্যু আসার আগে চিন্তা করুন,পিতা মাতার সেবা করা উচ্চস্তরের ইবাদত,