(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
ইমাম মালেক রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর জামানায়, প্রত্যেক ইমামেরই অসংখ্য শায়খ বা শিক্ষক থাকতো।
এটাকে তারা গৌরবের এবং বরকতের বিষয় মনে করতেন। কিন্তু ইমাম মালেক রহমাতুল্লাহ ছিলেন এর ব্যতিক্রম।
তিনি শায়েখের সংখ্যা আধিক্যকে গৌরবের বিষয় মনে করতেন না। সাহাবাদের যুগ শেষ হওয়ার পর, তবে ঈদের যুগ শুরু হল।
একটা ছিল দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ যুগ। তখন কার জন্য সাধারনের চরিত্র ছিল নিষ্কলুষ।
অন্তর ছিল পবিত্র, মিথ্যা বলা কে পাপ মনে করত। তথাপি এ কথা বলা যাবে না যে, তখনকার দিনে মিথ্যা কথা বলতে দ্বিধাবোধ করবে না এমন লোক ছিল না।
তদ্রুপ এমন লোক ও বিরল ছিল না যারা অন্যদেরকে নিজেদের মত সরল সত্যবাদী মনে করে যে কারো রেওয়ায়াত গ্রহণ করতেন।
নিজেদের অজ্ঞতাতেই তারা মিথ্যার আশ্রয় বনে যেতেন। এমন অসংখ্য রেওয়ায়েতকারী দেখা দিল।