(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনেক সময় তার সাহাবীদেরকে কুরআন হেফজ করার ভিত্তিতে প্রাধান্য দিতেন।
গায়েরে হাফেজের তোলনায় হাফেজদেরকে অগ্রাধিকার দিতেন। তিনি কোন অভিযানে সেনা-দল পাঠাবার সময় বলে দিতেন,
ليؤمكم اكثركم قرانا তোমাদের মধ্যে যার বেশি কুরআন হিফজ আছে, সে যেন তোমাদের নামাজে ইমামিমতি করে।
যখন শহীদ সাহাবীদের লাশ একত্রিত করা হতো, তখন তিনি কবর দিতে গিয়ে নিজ হাতে যার কোরআন বেশি জানা থাকতো তাকে প্রথমে কবরে রাখতেন।
ব্যক্তি যতটুকু কোরআন মুখস্ত করত ততটুকু বিয়ের মহর সাব্যস্ত করতেন
يقتل لصاحب القران اقرأ ورتق ورتل كما كنت ترتل فى الدنيا فإن منزلك عند آخر آية تقرأها
কুরআন অধিকারী কে বলা হবে, কোরআন পড়ো এবং চড়, আর তারতিলের সঙ্গে পাঠ করো।যেমন দুনিয়াতে তার থেকে সঙ্গে পাঠ করতে।
কেননা তোমার অবস্থান সেখানেই যেখানে তোমার আয়াত পড়া শেষ হবে।
হাফেজে কুরআনের গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে ৬-৭ বছরের কচিকাঁচা বাচ্চারা স্বল্প সময়ে কোরআনে কারীমের ৩০ পারা মুখস্ত করেছেন ও মুখস্ত রাখছেন।
লক্ষ লক্ষ শিশুর সিনার মধ্যে কুরআন আজ সংরক্ষিত আছে।কেউ কি পারবে তা মুছে ফেলতে?
তাদের ফজিলত সম্পর্কে এক হাদিসে এসেছে, একজন হাফেজী কোরআন জাহান্নামের ১০ জন ব্যক্তিকে সুপারিশ করে বেহেশতে নিতে পারবে।