শাইখ আলাউদ্দিন সমরকন্দী (রহ.) তুহফাতুল ফুকাহা নামে একটি কিতাব লিখেন।
যার ব্যাখ্যা গ্রন্থ রচনা করেন তারই ছাত্র ইমাম আবু বকর ইবনে মাসউদ কাস্তানী (রহ.)।
তিনি ব্যাখ্যা গ্রন্থটির নামকরণ করেন বাদায়েউছ সানা য়েযা, আজও সমগ্র মুসলিম জাহানে আলোড়ন সৃষ্টিকারী যুগান্তকারী রচনা।
আল্লামা শামীর (রহ.) উক্তি হল ফেকাহ শাস্ত্রে এটি নযীরবিহ্যিন একটি কিতাব।
তিনি তার ব্যাখ্যা গ্রন্থটি রচনা শেষে শ্রদ্ধাভাজন উস্তাদকে দেখালেন।
উস্তাদ তা দেখে সীমাহীন খুশি হয়েছেন এবং নিজের প্রাণাধিক প্রিয় কন্যা ফাতেমাকে বিবাহের জন্য অনেক রাজা-বাদশারা পর্যন্ত প্রস্তাব করেছিলেন।
কিন্তু শাইখ আলাউদ্দিন তাদের কারও পয়গামই গ্রহণ করেননি। ফিকাহ ও ফাতওয়া শাস্ত্রে তার এত অধিক বুৎপত্তি ও পাণ্ডিত্য ছিল যে,তিনি রীতি মত ফাতওয়া লিখতেন।
পরবর্তীতে দেখা যেত যে, কেহ কোন ফতোয়া বা লিখিত সমাধান চাইলে উত্তর পত্রে তিন হাতের লেখা থাকত।
কিছু অংশ শাইখ আলাউদ্দিনের, কিছু অংশ আল্লামা সা'সানীর (রহ.) ও কিছু অংশ তার স্ত্রী ফাতেমার।