(মুসলিম বিডি২৪.ডটকম)
রমজানের অবতীর্ণ রহমতসমূহ এবাদত ও নেক কাজ দিগুণ করে।
২” বেহেশতের দরওয়াজা খুলে দেওয়া ও দোযখের দরওয়াজা বন্ধ রাখা।
৩/ সমূদয় শয়তান বন্দী হয়।
৪/ আসমান ও জমিনের সমস্ত ফেরেশতা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে।
৫/ রোজাদারের রিযিক বৃদ্ধি করে দেয়া হয়।
৬/ রোযাদারের ধন – সম্পদ রহমত দ্বারা বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়।
৭/ খাওয়া _ দাওয়া এ মাসের রহমতের উসিলায় এবাদত হিসেবে গন্য হয়।
৮/ রমজানের প্রত্যেক রাত্রে সাত লক্ষ্য গুনাহগারকে জাহান্নাম হতে মুক্তি দেয়া হয়।
৯ / রমজানের প্রত্যেক শুক্রবার রাত্রে ঐ পরিমান গুনাহগারকে জাহান্নাম হতে মুক্ত করে দেয়া হয় যে পরিমাণ সাত দিনে আজাব হয়।
১০/ প্রত্যহ মুমিন রোযাদারের জন্য বেহেশত সজ্জিত করা হয়।
১১/ রোযাদারের শরীর সমস্ত গুনাহ হতে পবিত্র হয়।
১২/ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ হয়।
১৩/ রোযাদারের দোয়া কবুল হয়।
১৪/ এ মাসে রহমতের দরজা অতি প্রশস্ত হয়।
১৫/ রমজানের শেষ রাত্রে সমস্ত মানুষের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়
।
রোযার প্রতিদান প্রধান করার ব্যাপারে হাদীসে কুদসীতে আল্লাহ পাক বলেন- الصوم لى وانا اجزى به উচ্চারণঃ আস সাওমলী ওয়া আনা আজযী বিহী। অর্থাৎ রোযা আমার জন্য আর আমিই ইহার প্রতিদান দেব।
এ কথার তাৎপর্য এই যে, আল্লাহ তায়ালা বলেন- আমার বান্দা শুধু আমার সন্তুষ্টির জন্যই পানাহার শাহওয়াত ইত্যাদি পরিত্যাগ করতঃ যারপর নই ক্লেশ বরণ করে। কাজেই এর প্রতিদানে আমি নিজেই তাকে পুরস্কৃত করব।