(মুসলিমবিডি২৪ ডটকম)
ধর্ষন প্রতিরোধে করনীয়ঃ
১। বিয়ের উপযুক্ত হলেই বিয়ে দিতে হবে (বয়স ও ক্যারিয়ারকে প্রতিবন্ধক বানানো যাবে না)।
২। বিয়েকে পানির মত সহজ করতে হবে; (বিয়ের খরচ ও কাবিনে অধিক টাকার হার বন্ধ করে নেওয়া)।
৩। সহশিক্ষার পরিবর্তন করে নারীদের জন্য আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করতে হবে এবং বাধ্যতামূলক করা।
৪। নারীদের বাধ্যতামুলক শালীন পোশাক পড়তে হবে এই আইন চালু করা।
৫। পর্নোগ্রাফী পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া।
৬। সিনেমা-নাটক-অনুষ্ঠানে নারীকে শালীনভাবে উপস্থাপন করতে হবে; ধর্ষনের সীন, বিকৃত অঙ্গভঙ্গি (যৌনাবেদন) থাকবে না।
৭। বিদেশী কালচার ও স্যাটেলাইট চ্যানেল নিয়ন্ত্রনে আনা।
৮। ডিজিটাল ও প্রিন্ট মিডিয়ায় নারীদের যৌনাবেদনময়ী ছবি-ভিডিও দেয়া যাবে না।
৯। সোশাল মিডিয়ায় অশ্লীলতা নিয়ন্ত্রণ করা;
১০। মুসলিম নারীদের জন্য পর্দা বাধ্যতামূলক করতে নেওয়া।
১১। নারীদের জন্য আলাদা কর্মব্যবস্থা, আলাদা পরিবহন ব্যবস্থা ইত্যাদি আলাদা করতে হবে।
১২। নারী ও পুরুষের অবাধ মিলামিশা বন্ধ করা।
১৩। পুরুষদের কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার দিতে হবে নারীদের তুলনায়।
১৪। পতিতাবৃত্তি বন্ধ করে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
১৫। যৌনউত্তেজক ঔষধের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
১৬। শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১৭। যেইকোন মূল্যে বেকারত্ব দূর করতে হবে বিশেষ করে পুরুষদের।
১৮। ২৪ বছরের মধ্যেই সকল যুবকের বিয়ে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১৯। পরিবার ও জনগণদের সচেতন হতে হবে।
২০। ধমীয় অনুভূতির চর্চা করতে হবে।
ধর্ষনের প্রতিকারে করণীয়ঃ
১। ইসলামী বিধান অনুযায়ি ধর্ষকের ও যিনার বিচার করতে হবে।
মোটামুটি আমাদের দেশে যদি উল্লেখিত নিয়মের কিছু কিছু করে আইন প্রয়োগ করা হত,তাহলে যিনাবেবিচার ধর্ষণ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসতো।
কি বলেন আপনারা?
সকলের মতামত আশা করছি?
(সূত্র: Israt Jahan Mim Facebook page to collected)