(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
দাড়ি রাখার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা যা বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত। দাড়ি কাটা কবিরা গুনাহ,আর বিধর্মীদের অনুসরণ অনুকরণ করা গোমরাহীর পথ।
হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত রাসূুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ইরশাদ করেন তোমরা গোঁফ কর্তন কর আর দাড়ি ছেড়ে দাও (লম্বা কর) তোমরা অগ্নিপুজারিদের বিপরীত কর।
বিজ্ঞান গবেষণায় journal of hospital of infection দেখা যায় দাড়ি রাখলে ত্বকে ইনফেকশন তিন ভাগের এক ভাগ কমে যায়।
অর্থাৎ যারা শেভ করে তাদের ত্বকে দাড়ি ওয়ালাদের চেয়ে বেশি bacteria জন্মায়। আর এটি MRSA এই জাতীয় ভিক্টোরিয়া।
আমেরিকা দুই মিলিয়ন পুরুষ এর সংক্রমণের জন্য এই ব্যাকটেরিয়া দায়ী। স্বাভাবিকভাবে প্রমাণিত যে,
তারা দাড়ি রাখে না সেটা অন্যতম কারণ এই ভিক্টোরিয়ার প্রাদুর্ভাব।
দাড়ি না থাকলে ভিক্টোরিয়া জন্মাতে থাকে, মাইক্রোস্কোপে মাইক্রোস্কপে বড় করে দেখা হয়েছে,
যারা দাড়ি কাটে তাদের ত্বকে লক্ষ্য লক্ষ্য bacteria এর প্রজনন হয়।
দাড়ি রাখলে ত্বকে bacteria প্রজনন infection হয় না
ত্বকে দাড়ি থাকা মানে ত্বক সকল প্রকার ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যাওয়া। আর দাড়ি না থাকলে সকল ব্যাকটেরিয়ার কেন্দ্র হবে সেই ত্বক।
বার বার শেভ করার দ্বারা ত্বকে ব্লেড চালানো হয় আর এতে চোখের ক্ষতি হয়। কারণ চোখের রোগের সাথে ত্বকের সম্পর্ক।
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম থেকে ইরশাদ করেন,
তোমরা মুসলিমদের বিরোধিতা করো গোঁফ কর্তন করা দাড়ি লম্বা করে।
দাড়ি রাখা ওয়াজিব
আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন বলেন, ما اتاكم الرسول فخذوه، وما نهاكم عنه فانتوه তোমাদের নিকটরা রাসূলে কারীম সাঃ যা নিয়ে এসেছেন তা তোমরা আঁকড়ে ধরে,
আর যা থেকে তোমাদেরকে বাধা দিয়েছেন তা থেকে তোমরা বিরত থাকো। আর রাসূলে কারীম সাঃ বলেছেন তোমার আর দাড়ি লম্বা করো।
অতএব আয়াত ও হাদিসের সমন্বয়ে বুঝা যায় দাড়ি রাখা ওয়াজিব। উলামায়ে আহনাফের ফুতুয়া হল এক মুষ্টির কম দাড়ি কেটে ফেলা নাজায়েজ ও হারাম।
আরো পড়ুন
দাড়ি রাখার উপকারিতা অপরসীম ,দাড়ি না রাখার অপকারিতা,দাড়ি রাখার উপকারিতা,