(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
হজরত উসমান গনী রাযি. যে হিসাবে ২৭ দিনে তারাবীহ নামাজে কোরআন শরিফ খতম করেছেন।
এবং প্রতি রাকাআতে যতটুকু পরিমাণ পাঠ করতেন,ততটুকুই এক রুকু।
সুতরাং বিশ রাকাআতের হিসাবে ২০×২৭= ৫৪০ হয়।তাই কোরআন শরিফে ৫৪০ রুকু নির্ধারিত রয়েছে।
যের যবর পেশ ইত্যাদি যেভাবে আসে
হজরত উসমান গনী রাযি. বহু সংখ্যক সাহাবাগনকে একত্রিত করে কোরআন শরিফ লিপিবদ্ধ করেন।
এবং তার কপি সমুহ মুসলিম অধিকৃত দেশে পাঠান।
তখন যের,যবর,পেশ,ওয়াকফ ইত্যাদির কোন চিহ্ন ছিল না।
কারণ আহলে আরবের জন্য এগুলোর প্রয়োজন নেই।
কিন্ত আজমিদের জন্য কোরআন পাঠ করা দুঃসাধ্য হয়ে উঠে।
এজন্য আকাবির উলামায়ে কেরাম যের,যবর,পেশ যুক্ত করে দেন।
আল্লাহ তাদের উপর রহমত নাজিল করুন। আমিন।
আরো পড়ুনঃ
কোরআন শরীফের সাত মঞ্জিলের সুচনা কিভাবে হলো, রিযিকের সর্বোত্তম স্তর কোনটি