
অতীত ও বর্তমান সময়ের ছয় ঈমানদার বাঘিনী নারী এবং তাদের স্মরণে বর্তমান নারী সমাজের উদ্দেশ্যে কিছু কথা।
১. নুসাইবা বিনতে কাব।
২.সুফিয়া বিনতে আব্দুল মুত্তালিব।
৩.খাওলা বিনতে আল-আজুয়ার।
৪.আসমা বিনতে আজিদ।
৫.স্যাইয়েদা আল হুররা।
৬.বর্তমান দুনিয়ার ঈমানদার বাঘিনী কর্নাটকের (হিজাব গার্লস) মুসকান খান।
মনে রাখবেন এই সমস্ত নারীরা বড় বড় যুদ্ধে অংশগ্রহণ তথা বিজয় অর্জন করা এবং বিভিন্ন কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়া নারী,
কিন্তু তারপরও কোনদিন তারা বেপর্দা হওয়া সহ কুরআন সুন্নাহর বিরুদ্ধে চলেনি।
এছাড়াও কত শত শত ঈমানদার নারী আছেন যারা শুধুমাত্র পর্দার কারণে কত লাঞ্ছিত বঞ্চিত হওয়ার পরও নিজের পর্দা বজায় রেখে
শত কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করে সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছে এবং যাচ্ছে। তাই বর্তমান সময়ের মা-বোনেদের উদ্দেশ্য করে বলছি,
আজকের এই আধুনিক দুনিয়ায় স্বাধীনতার নামে এবং শুধুমাত্র মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠার কারণে বেপর্দা হওয়ার মত নোংরামি থেকে
বেরিয়ে এসে পর্দার করার মত মহান পবিত্র আল্লাহর হুকুম মাথায় রেখে ইহকাল
এবং পরকালের সফলতার উদ্দেশ্যে পরিপূর্ণভাবে
পর্দা বজায় করে থাকার চেষ্টা করুন।
আসন্ন মাহে রমজান সামনে রেখে মা-বোনেরা এখন থেকেই নিয়ত করে নিন (শুধুমাত্র আল্লাহর খুশির জন্য) আল্লাহর দেওয়া (এই মহাসম্পদ)
নিজের শরীর স্বামী ছাড়া আর কাউকে দেখাবো না ইনশাআল্লাহ।
অবিবাহিত বোনেরা নিয়ত করে নাও সুন্নত তরিকায় জীবন সাথী (স্বামী)
যে হবে তার জন্যই এখন থেকে এই শরীর ঢেকে ঘুছিয়ে রাখবো শুধুমাত্র আল্লাহকে খুশি করতে ইনশাল্লাহ।