বাচ্চাদের জ্বীন এর সমস্যা হলে করনীয়
সূরা সোয়াদ এর ৩৪ নং আয়াত
وَلَقَدۡ فَتَنَّا سُلَیۡمٰن اَلۡقَیۡنَا عَلٰی کُرۡسِیِّهٖ جَسَدًا ثُمَّ اَنَابَ
আয়াত ৩ বার পড়ে বাচ্চার বাম কানে ফুক দিবে। যদি বেহুশ থাকে তাহলে হুঁশ ফিরে আসবে, তাতেও যদি হুঁশ ফিরে না আসে তাহলে
সূরা ফাতিহা ১ বার,সূরা ইখলাস একবার, সূরা ফালাক এাবার,সূরা নাস একবার, এবং আয়াতুল কুরসি ৩ বার পড়ে পানিতে ফুক দিয়ে, সেই পানি বাচ্চাকে খাওয়াবে / শরিরে ছিটিয়ে দিবে।

বয়স্ক রোগীর ক্ষেত্রে
সূরা ইউসুফ এর ৪ নং আয়াত
اِذۡ قَالَ یُوۡسُفُ لِاَبِیۡهِ یٰۤاَبَتِ اِنِّیۡ رَاَیۡتُ اَحَدَعَشَرَ کَوۡکَبًا وَّ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ رَاَیۡتُهُمۡ لِیۡ سٰجِدِیۡن﴿۴﴾
একবার,, সূরা আর রহমান এর ৩৩ নং
یٰمَعۡشَرَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ اِنِ اسۡتَطَعۡتُمۡ اَنۡ تَنۡفُذُوۡا مِنۡ اَقۡطَارِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ فَانۡفُذُوۡا ؕ لَا تَنۡفُذُوۡنَ اِلَّا بِسُلۡطٰنٍ ﴿ۚ۳۳
﴾আয়াত পরে পানিতে ফুক দিয়ে তার গায়ে ছিটিয়ে দিবে/ খাওয়াবে
জানু টোনা বা বদ নজর বা তাবিজ করলে করলে করনীয়
কাঠের কলম/দোয়াদ কলম দিয়ে সূরা নাহলের ৯৮-৯৯ আয়াত
فَاِذَا قَرَاۡتَ الۡقُرۡاٰنَ فَاسۡتَعِذۡ بِاللّٰهِ مِنَ الشَّیۡطٰنِ الرَّجِیۡمِ ﴿
اِنَّهٗ لَیۡسَ لَهٗ سُلۡطٰنٌ عَلَی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَکَّلُوۡنَ ﴿۹۹﴾۹۸﴾
লিখে তাবিজে ভরে হাতে/কমরে ব্যবহার করবে।
সম্পদ এর উপরে বদ নজর পরলে করনীয়
সূরা কলাম এর ৫১ নং আয়াত
وَ اِنۡ یَّکَادُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَیُزۡلِقُوۡنَکَ بِاَبۡصَارِهِمۡ لَمَّا سَمِعُوا الذِّکۡرَ وَ یَقُوۡلُوۡنَ اِنَّهٗ لَمَجۡنُوۡنٌ ﴿ۘ۵۱
৩ বার পড়ে পানিতে ফুক দিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াবে, আর যদি, ফসলে উপর হয় তাহলে বাগানে বা গাছে ছিটিয়ে দিবে।
জাদু টোনা থেকে বাচার আমল কি?
৫ ওয়াক্ত নামাজের পরে এবং রাতে ঘুমানোর আগে সূরা নিছার ১০০ নাম্বার
সাতবার পড়বে মোট 41 দিন, ইনশাআল্লাহ ভালো ফল পাবেন।
وَ مَنۡ یُّهَاجِرۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ یَجِدۡ فِی الۡاَرۡضِ مُرٰغَمًا کَثِیۡرًا وَّ سَعَۃً ؕ وَ مَنۡ یَّخۡرُجۡ مِنۡۢ بَیۡتِهٖ مُهَاجِرًا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ثُمَّ یُدۡرِکۡهُ الۡمَوۡتُ فَقَدۡ وَقَعَ اَجۡرُهٗ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُو