(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
এসিজনিত রোগ কখন হয়?
পাকস্থলীতে উপস্থিত ও উৎপাদিত হাইড্রকলোরিক এসিড (HCI) যদি অনিয়মিত বা অধিক নিঃসৃত হয়,
তখন এসিড উদগিরনজনিত বুক জ্বালা পোড়া ছাড়াও আরো কিছু প্রচলিত উপসর্গ রয়েছে।যেগুলোকে সমষ্টিগতভাবে জার্ড (GERD) বলে।
বিশ্বে প্রায় ২০% থেকে ৩০% মানুষ এসিডজনিত বুক জ্বালা পুড়া সমস্যায় ভুগে থাকে।
লক্ষণঃ
- বুকের মাঝ বরাবর জ্বালা পোড়া অনুভব করা যা গলা পর্যন্ত ছড়িয়ে পরে। (Heartburn)
- তলপেটে ব্যথা।
- খাবার গিলতে ব্যথা অনুভব হবে।
- ত্বক স্বাদ যুক্ত ঢেঁকুর আসবে।
- খাদ্যনালীতে খাবার জমাট অনুভূত হবে।
- বমি বমি ভাব আসবে।
চিকিৎসা:
এই ধরনের উপসর্গ জনিত রুগীকে ধূমপান বন্ধ করতে হবে। তেল,চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।
ব্যথানাশক যেমন এসপিরিন NSAID খাওয়া যাবে না। তাৎক্ষণিক অধিকমাত্রায় এসিজনিট উপসর্গ থাকলে এসিড নিরোধক জাতীয় ঔষধ খেতে হবে।
ক. মেগালড্রেট সেমিথিকন যুক্ত সিরাপ খেতে হবে। যেমন: syp MAGACIL PLUS (মেগাসিল প্লাস) ২০০ মিলি ।
মাত্রা: খাবার আধাঘন্টা পরে ১-২ চামচ দৈনিক ৩-৪ বার। অথবা রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবে।
TAB. FINIX (ফিনিক্স) ২০মিগ্রা
মাত্রা:দিনে ১-২ টা ট্যাবলেট খাবার আগে বা পরে যেকোন সময়। অথবা রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবে।
সূত্র: অপসোনিন ফার্মা