(মুসলিম বিডি টোয়েন্টিফোর ডটকম)
হযরতজি মাওলানা ইলিয়াস রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর মিশন নিয়ে,
মোখলিছ কাফেলা হাটি হাটি পা পা করে গোটা পৃথিবীতে ভারতের মেওয়াত আর নিজাম উদ্দিন হয়ে,
কালেমার দাওয়াতী মেহনতের আলোয় আলোকিত হয়।
চীন, জাপান, রাশিয়া, আমেরিকা আর আফ্রিকা সহ আধারে ডুবন্ত এ ধরা।
যার উসিলায় পাপাচারের পথ হতে ফিরে এসেছে অসংখ্য বনি আদম।
অগণিত মানুষ চুরি-ডাকাতি, হত্যা আর ধর্ষণের মত খারাপ কাজ হতে ফিরে এসে আল্লাহর ওলিতে পরিণত হয়ে যায়।
কালেমা শুদ্ধ করে বলতে পারতো না ,এমন লোক এখন আলেম দের সামনে শুদ্ধ করে বয়ান করতে পারে।
তাবলীগ জামাতের চিল্লা এমন এক পদ্ধতি, যদ্দরুন একজন মানুষ চল্লিশ দিন জামাতে থাকায়,
তার ৪০ দিন যাবত কোন নামাজে তাকবীরে উলা ছুটে না।
একজন আলেম, ডাক্তার, প্রফেসার, ইঞ্জিনিয়ার, শিল্পপতি যাদের খেদমতের জন্য প্রচুর মানুষ পিছনে লেগে থাকে।
কিন্তু উনারা যখন তাবলীগে যান তখন নিজের বুঝা নিজেকে বহন করতে হয় তখন এর দ্বারা সমস্ত অহমিকা অহংকার দূর হয়ে যায়।
এটাই হলো তাবলীগ জামাতের অবদান। এর চেয়ে আর বড় অবদান কি হতে পারে যে,
একজন ব্যক্তি তিন দিন তাবলীগের সময় কাটিয়ে ৬ মাস পর্যন্ত,
তার নামাজের তাকবীর ওলা ছুটে না। সুবহানাল্লাহ।
আল্লাহ পাক পাক আমাদেরকে সঠিকভাবে ওলামায়ে কেরামের সাথে তাবলীগের সময় দেওয়ার তৌফিক দান করুন।