নির্ভরযোগ্য হাদিসের কিতাবাদি অধ্যায়ন করলে কোরবানির যে সমস্ত ফজিলত পাওয়া যায় তা হল:- ( এক) ঈদুল আযহার দিনে কোরবানি করাই
সবচেয়ে বড় ইবাদত। (তিরমিজি) (দুই) কোরবানির রক্ত মাটিতে পড়ার আগেই তা আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যায়। ( তিরমিজি)
(তিন) কোরবানির রক্তের প্রথম ফোঁটা মাটিতে পতিত হওয়ার সাথে সাথে কোরবানিদাতার পেছনের জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। (ইস্পাহানি)
(চার) কোরবানির জন্তুর শরীরের যত প্রশম থাকে, সেই প্রত্যেকটা প্রশমের পরিবর্তে এক একটি নেকি পাওয়া যায়। (মিশকাত)
(পাঁচ) কোরবানির পশু কেয়ামতের দিন শিং, পশম এবং চামড়াসহ প্রকাশ পাবে এবং পুলসিরাত পার হওয়ার জন্য বাহন হবে। (বাদায়েউস সানায়ে)
(ছয়) কেয়ামতের দিন কুরবানীর পশুর রক্ত ও গোশত আনা হবে এবং আমল এর পাল্লায় সত্তরগুণ বৃদ্ধি করা হবে আর এসবের বিনিময়ে সাওয়াব
দেওয়া হবে (সাত) সাওয়াবের আশায় কৃত কোরবানি কোরবানিদাতার জন্য দোযখের প্রতিবন্ধক হবে (তাবরানী কবীর)
আরও পড়ুন
কুরবানীর পশুর গলায় মালা পরানো একটি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া সুন্নাত