Breaking News
Home / ইসলাম ধর্ম / কখন কথা বর্জন করা জায়েয

কখন কথা বর্জন করা জায়েয

(বিডি২৪ডটকম)

কখন কথা বর্জন করা জায়েয

এক ের সাথে অপর মুসলমানের তিন দিনের চেয়ে বেশী বর্জন করে থাকা জায়িয নয়। এই কথা/ সম্পর্ক বর্জন তখন

নাজায়িয  যখন তা পার্থিব কোন কারনে হবে। কিন্ত যদি দ্বীনি কোনো ে কারো সাথে বন্ধুত্ব / কথা বর্জন করতে হয় তাহলে তা

জায়েজ। যেমন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মোগাফফাল রা. নিজের ভাতিজাকে আংগুল দ্বারা কংকর নিক্ষেপ করা থেকে বাধা দেওয়া

সত্ত্বেও সে শুনেনি। অথচ বিষয়টি ধর্মীয় দৃষ্টিকোনে নিষেধ ছিল। তাই সে বিষয়টি ত্যাগ না করার কারণে আব্দুল্লাহ ইবনে মোগাফফাল

রা. তাকে জানিয়ে দিলেন; আমি তোমার সঙ্গে কখনো কথা বলবো না। দিনের স্বার্থে তিনি ভাতিজার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলেন। ঠিক

তদ্রুপভাবে এমন ব্যক্তি; যার সঙ্গে চলাফের করলে দ্বীনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা জায়েজ

যতক্ষণ না তারা তাওবা করবে। তবে তা হতে হবে শালীনতা ও ভদ্রতার মধ্য দিয়ে। শত্রুতাপূর্ণ মনোভাব থাকলে কিংবা

উশৃংখলতা প্রকাশ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এরূপ না করাই বাঞ্ছনীয়। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক করুন। আমীন!!

আরও পড়ুন:-

যুব সংঘটন নিয়ে কিছু কথা
সাবধানে কথা বলুন!
নবীজির যাদুময়ী কথার প্রভাব
যাদের সমালোচনা গীবত নয়

About মুহাম্মদ আবদুল্লাহ

আমি মাওলানা মোঃ আব্দুল্লাহ। 15ই এপ্রিল 1994 ঈসায়ি রোজ শুক্রবার মৌলভীবাজার জেলার হামরকোনায়( দাউদপুর) জন্মগ্রহণ করি। শিক্ষা জীবনের শুরুটা প্রাথমিক বিদ্যালয় দিয়ে হলেও 4 বছরের মাথায় ইসলামিক শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে নিজ উদ্যোগে মাদ্রাসায় ভর্তি হই! আলহামদুলিল্লাহ! সর্বশেষ 2017 ঈসায়ি কওমি মাদ্রাসার উচ্চতর ডিগ্রী মাস্টার্স (দাওরায়ে হাদিস) হযরত শাহ সুলতান রহ. মাদ্রাসা থেকে আল হাইয়াতুল উলইয়া লিল জামিয়াতিল ক্বওমিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন করি! নিজে যা কিছু জেনেছি তা লিখনীর মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এবং আমৃত্যু ইসলাম ও মানবতার সম্পর্কে জানতে ও জানাতে এই সাইটের সাথে সংযুক্ত হয়েছি! আল্লাহ আমাকে ও সবাইকে কবুল করুন।আমিন!!!

Check Also

কেন মানুষের অন্তর কঠোর হয়

যেসব কারণে অন্তর শক্ত হয়

কলব মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে। সুস্থ কলব মানুষকে কল্যাণের পথদেখায়। আর অসুস্থ কলব মানুষকে কুপথে নিয়ে …

Powered by

Hosted By ShareWebHost