ইসলামী বিধানের আলোকে গীবতের চারটি স্তর রয়েছে,এগুলো নিম্নে বর্ণনা করা হলো
কুফুরীঃ যেমন কাউকে গীবত করা অবস্তায় বলা হলো গীবত করো না। গীবত কারি প্রতিবাদ করে বলল, এটা গীবত নয়।
আমি যা বলছি সত্যি বলছি। এ ধরনের ক্ষেত্রে আল্লাহ্ যে গীবত করাকে হারাম করেছেন সে তা হালাল করল।
আর হারাম কে হালাল করা কুফুরি। কেউ এমন কাজ করলে সে কাফের হয়ে যাবে।
যে সকল গিবত জায়েযঃ মুহাম্মদ ইলিয়াস
মুনাফেকিঃ যেমন নাম উল্লেখ না করে এমনভাবে কারো গীবত করল যে, শ্রোতা কার সম্পর্কে বকা হচ্ছে তা চিহ্নিত করতে পারে।
এ অবস্থায় গীবত কারী নিজেকে পরহেজগারও মনে করতে থাকে।আর তা-ই হলো মুনাফেকি
গুনাহঃগুনাহঃযেমন কারো নাম নিয়ে গীবত করা,আর গীবত কারি যানে যে এটা পাপ। এ ধরনের গীবত থেকে তাওবা করতে হবে।
মুবাহঃমুবাহঃ যেমন- ফাসিক অর্থাৎ প্রকাশ্যে কবিরা গুনাহে লিপ্ত ব্যক্তি, বা বিদআতি ব্যক্তির দোষ চর্চা করা, এটা মুবাহ।
এ ধরনের গীবতের কারণে যদি অন্যান্য মানুষ তার থেকে বেচে থাকে, তাহলে সাওয়াব হবে।