(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
দুঃখ,কষ্ট আর ফেৎনাসমূহ পর্যায়ক্রমে আসার কারণে আত্মীয়তার সম্পর্ক ধীরে ধীরে দূর্বল হয়ে যাবে।
আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকরণ এবং পরষ্পর হিংসা বিদ্বেষ বাড়তে থাকবে স্বার্থ ছাড়া কেউ কাউকে চিনবে না।
দেখুন 👉 প্রতিবেশীর প্রতি কিরূপ আচরণ করা চাই
হুযায়ফা রাযি. হতে বর্ণিত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে একবার জিজ্ঞাসা করা হল, কিয়ামত কখন?
উত্তরে তিনি বলেন, কেয়ামতের পকৃত জ্ঞান একমাত্র আল্লাহ -ই ভালো জানেন।
মুল সময়ে আল্লাহ ছাড়া কেউ এর প্রকাশ ঘটাতে পারবে না।
তবে কিয়ামতের কিছু নিদর্শন তোমাদের বলে যাচ্ছি,ফেতনা ও সংঘাত ব্যপকহারে ঘটতে থাকবে।
সংঘাতের অর্থ জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন,হত্যাযজ্ঞ ও পরষ্পর হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যাবে।ফলে কেউ কাউকে চিনবে না। (মুসনাদে আহমদ ২৩৩৫৪)
কিয়ামতের আরো কিছু নিদর্শন 👇
কিয়ামতের আলামত পিতাকে দূরে টেলে দিয়ে বন্ধুদের কাছে আনা, কিয়ামতের আলামতঃ মায়ের অবাধ্য হয়ে স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করা
এই শঙ্কাটা বর্তমান জমানায় অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়িত হচ্ছে।সকল সম্পর্কই এখন পার্থিব উদ্দেশ্যে স্থাপিত হচ্ছে।
স্বার্থ ছাড়া কেউ কাউকে চিনতে চায় না
ফলে স্বার্থ উদ্ধারের সাথে সাথেই সম্পর্কহানী ঘটছে।আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস দুর্বল হওয়ায় পরস্পর হিংসা বিদ্বেষ মাত্রাতিরিক্ত হারে বৃদ্ধি পেতে চলছে। (العياذ بالله)
আমাদের পরিচয় কেমন হওয়া উচিত ছিল? দেখুন👇