(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
দশ বছর আগের কথা
আমি সেসময় কায়েদে আজম মেডিকেল কলেজে প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পালন করছিলাম।
একটি ঔষধের দোকানের মালিক তার এক নিকটাত্মীয়ের চিকিৎসা সম্পর্কে পরামর্শের জন্য আমার নিকট আসতেন।
একদিন তিনি বললেন তাদের এলাকায় একজন মুসলমান নাপিত মারা গেছেন।
মৃত্যুর যন্ত্রনা শুরু হবার পর তার আত্মীয় স্বজন তাকে ডেকে কালেমা পাঠ করার অনুরোধ জানান।
মৃত্যুর অসহ্য যন্ত্রনায় সে কিলেমা পাঠ করল না বরং কালেমাকে গালি দিল।
কিছুক্ষণের মধ্যেই সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল
তাকে দাফন করার জন্য কবর খনন করা হল।কবরে লাশ নামানোর সময় দেখা গেল কবর বিচ্চূতে পরিপূর্ণ।
এ দৃশ্য দেখার পর কবর অন্য জায়গায় খনন করা হল।সেখানেও লাশ নামানোর সময় দেখা গেল কবর বিচ্চূতে পরিপূর্ণ।
আত্মীয় স্বজন সেই বিচ্চুর উপর লাশ নিক্ষেপ করে মাটি চাপা দিয়েচলে এলো।
আলেমদের মুখে শুনেছি মৃত্যুর যন্ত্রনা শুরু হয়ে গেলে মৃত্যুর পথযাত্রীকে
কালেমা পাঠের আদেশ করা ঠিক নয়
বরং তার সামনে বসে উচ্চস্বরে কালেমা পাঠ করতে থাকবে, সে কালেমা শুনে হয়তো সে পাঠ করতে পারে। পরিভাষায় এটাকে তালক্বীন বলে।