(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
মুহাম্মদ হুসাইন এম এ লিখেছেন,মুলতানের কাছে শেরশাহ নামে একটি স্টেশন আছে।কয়েকবছর আগে সেখানে এক স্টেশন মাস্টার চাকরি করতেন।
তিনি তার ডান হাতের তালুতে ব্যান্ডেজ বেধে রাখতেন।
প্রতিদিন তিনি সেই ব্যান্ডেজ খুলে হাতের তালু দু তিনবার জিহ্বা দিয়ে চাটতেন।
স্টেশন মাষ্টারের একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুর অনুরোধে তিনি হাতের তালু ব্যান্ডেজ ও চেটে খাওয়ার রহস্য জানালেন। তিনি বললেন এখানে চাকরি নেওয়ার পূর্বে,
আমি ছিলাম একজন পেশাদার কাফন চোর
যেসব লাশ সকালে দাফন হত, রাতে কবর খুড়ে আমি কাফন চুরি করতাম।তারপর সেই কাফন ধূয়ে ইস্ত্রি করে বিক্রি করে দিতাম।
এক রাতে একটি কবর খুড়ার পর টর্চ জ্বালিয়ে অবাক হয়ে দেখি লাশের মুখ খুলা।
কবরের ছাদ থেকে টপ টপ করে ফোটা ফোটা পানি সেই লাশের মুখে পড়ছে
অথচ কবরের বাহিরে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে কোথাও পানি ছিল না। কবরের ছাদের যে জায়গা থেকে পানি পরছিল, আমি সে জায়গায় হাত পেতে দিলাম।
কয়েক ফোটা পানি আমার হাতেও পড়ল,আমি চেটে খেলাম।এমন সুস্বাদু সুবাসিত জিনিস জীবনে খাইনি।বাম কবরের মাটি চাপা দিয়ে,
আমি ঘরে ফিরে এলাম এবং খাটি মনে তাওবা করলাম
আমার ডান হাতের তালুতে এখনও সেই স্বাদ ও সুবাস লেগে আছে।একারনে আমি হাতে ব্যান্ডেজ বেধে নিয়েছি।
প্রতিদিন দু-তিনবার ব্যান্ডেজ খুলে জিহ্বা দিয়ে হাত চে