(মুসলিমবিডি২৪ডটকম)
মৃত্যু অমোঘ বিধান অনিবার্য।একথা কেউ অস্বীকার করে না।কিন্তু সবার মনে এ প্রশ্ন জাগে যে, মৃত্যুর সময় মানুষের কেমন লাগে। মৃত্যুর পরে কি হয়?
উন্নত বিশ্বের বৈজ্ঞানিক,বিশেষজ্ঞ ও গবেষকগণ মৃত্যু নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন।তারা বহু সংখ্যক মৃত্যু পথযাত্রীর বক্তব্য লিখে রেখেছেন।
১৯৫৭ সালে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসক রেমন্ড মেডি তার লেখা “লাইফ আফটার লাইফ” গ্রন্থটি উচ্চ প্রশংসিত হয়েছে।
প্রকাশিত হওয়ার পর অল্প দিনের মধ্যে কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়েছে
উক্ত গ্রন্থের বিষ্ময়কর বিষয় হচ্ছে,এতে দেহবিহীন অস্তিত্বের অনুভূতি বর্ননা করা হয়েছে।
কারণ বর্তমান বিশ্বে বস্তবাদী লোকদের নিকট দেহবিহীন অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না।
এ গ্রন্থে আরেকটি বিষ্ময়কর বিষয় হচ্ছে
সকল মৃত্যুপথযাত্রীই চমৎকার তীব্র আলোর কথা নানাভাবে বর্ননা করেছেন।কিন্তু সে আলোর উত্তাপ এবং কোমলতা সম্পর্কে আলোকপাত করতে পারেন নি।
তবে একথা বলেছেন যে,সেই উজ্জ্বল আলো সহজেই তাদের অস্তিত্বকে ঘিরে ফেলেছে।
টমাস এডিসনের মৃত্যু ঘটনা
এ বিষয়ে বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক টমাস এডিসনের মৃত্যু সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
১৮৪৭ সালে জন্মগ্রহণকারী এই বৈজ্ঞানিক ১৯১৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
অনেকে দাবি করেন তিনি মহান আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিলেন।তিনি যখন মারা যাচ্ছিলেন,তখন তার স্ত্রী তার হাত ধরে রাখছিলেন।
মনে হচ্ছিল তিনি ঘুমিয়ে আছেন।তার হৃদয় স্পন্দন তীব্র হয়েছিল। কামরায় পুর্ন নিরবতা বিরাজ করছিল।
হঠাৎ এডসিন কারো সাহায্য ছাড়াই উঠে দাড়ালেন,চোখ মেলে তাকালেন,এবং দেয়ালের প্রতি এক দৃষ্টি তাকিয়ে রইলেন
তার ফর স্ত্রীকে বললেন ওখানে কি চমৎকার দৃশ্য। এডসিন কি দেখেছেন সেটা বলেন নি,অন্য কেউ বলতে পারে না।