Breaking News
Home / জিহাদ / আফগান রণাঙ্গনে জীবিত মুজাহিদ

আফগান রণাঙ্গনে জীবিত মুজাহিদ

(মুলিমবিডি২৪ডটকম)

জীবিত মোজাহিদ

بسم الله الرحمن الرحيم

১৯৮১সালের ঘটনা লোগড় প্রদেশের বারকী বারাক এলাকায় রুশ-আফগান যৌথ বাহিনী মুজাহিদদেরকে দশদিন যাবৎ ঘেরাও করে রাখে।

মুজাহিদগণ সংখ্যায় সর্বমোট চার হাজার।অপরদিকে যৌথবাহিনী ত্রিশ হাজার হবে।

প্রায় দু'শ মুজাহিদ শহীদ হয়ে যায়।অপরদিকে যৌথবাহিনীর পাঁচ হাজারের মতো সেনা রা যায়।

কমিউনিস্টদের পক্ষে এ যুদ্ধে বিশটি হেলিকপ্টার ও  তেরটি মিগ জঙ্গি বিমান এবং তিনশত ট্যাংক অংশ নেয়।

মুজাহিদরা ছত্রিশটি ট্যংক ধ্বংস করে দেয়। যৌথবাহিনীর বিমান থেকে এলোপাতাড়ি বোমা বর্ষণে গনহারে সাধারণ মরতে থাকে।

তারা এমন কঠিন ও দুর্ভেদ্য বেষ্টনী তৈরী করে যে,বাহিরের মুজাহিদগণ অবরুদ্ধদের বেচে থাকার আশা ছেড়ে দেয়।

ঘটনা বর্ণনা কারী সাইয়্যিদুর রহমান বলেন,তারা মৃত ভেবে অন্যান্য মুজাহিদের পাশাপাশি আমারও ের মাগফিরাত কামনা করে।

তারা কল্পনা ও করেনি যে কোন মুজাহিদ বেচে আছে।বেষ্টনী ভেদ করে আমি এক ে ফজরের নামাজ করতে আসি।

নামাজ শেষ করে শুনতে পাই মুসল্লিগন দোয়া করছেন,ইয়া আল্লাহ! সাইয়্যিদুর রহমানকে জান্নাতের উচু মাকাম দান করো।

আমি এসব দেখে হতভম্ব হয়ে গেলাম।লোকদের ডেকে বললাম আমি সাইয়্যিদুর রহমান।

তারা বিশ্ করতে পারলো না।উপস্থিত এক ব্যক্তি আমাকে চিনতে পারলো।

এবার লোকজন আমাকে জীবিত দেখে আল্লাহর গুনকীর্তন করতে থাকে।

ইতিমধ্যে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার খাস বান্দা মুজাহিদগণের জন্য তার রহমতের দরজা খুলে দেন।

গুপ্তচর মারফত শোনতে পাই যে, যৌথবাহিনী মুজাহিদদের সংখ্যা ত্রিশ হাজারের বেশি মনে করে,

তাদের ঘেরাও উঠিয়ে পালাতে শুরু করেছে। আলহাুলিল্লাহ।

দেখুন আফগান রণাঙ্গনে ৬৫ পৃষ্ঠ

About আবদুল্লাহ আফজাল

হাফিজ মাওঃ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আফজাল। ২০১২ সনে হিফজ সম্পন্ন করেন। উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন২০১৬ সনে। দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) সম্পন্ন করেন ২০২০ সনে। ঠিকানা: বালাগঞ্জ, সিলেট। মোবাইল নাম্বার: 9696521460 ইমেইল:hafijafjal601@gmail.com সকল আপডেট পেতে এবং ওয়েবসাইটে লিখা পাঠাতে ফেসবুক পেজ👉MD AFJALツ ফলো করুন।

Powered by

Hosted By ShareWebHost