(মুসলিমবিডি24ডটকম)
ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের বিবাহের নির্দিষ্ট সময় রয়েছে।অধিক বয়সে বিয়ে করা যেমন ক্ষতি তেমনি অল্প বয়সে বিয়ে করাও ক্ষতিকর।
আর এ ক্ষতি যেমন রয়েছে ছেলেদের জন্য তেমন রয়েছে মেয়েদের জন্য।অল্প বয়সে বিয়ের দ্বারা ছেলেদের স্বাস্থ্যহানি ঘটে।
কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়,অকাল বার্ধক্যে পতিত হয়ে সীমাহীন দুঃখ-কষ্টে জীবন-যাপন করা,অল্প বয়সে বিবাহের ক্ষতিকর দিক।
তাছাড়া অপরিনত বয়সে স্ত্রী সম্ভোগের ফলে যে সন্তান জন্ম নেয়,সে সন্তান অত্যন্ত ক্ষীণ, দূর্বল ও রোগাক্রান্ত হয়।
একই সাথে তাদের বুদ্ধি ও কম হয়।এমনকি কখনও অকাল মৃত্যু হয়ে থাকে।
আর মেয়েদের অল্প বয়সে গর্ভধারণের ফলে স্বাস্থ্য একেবারে ভেঙে পড়া,সাংসারিক কাজকর্ম দেখাশোনা,
ও গোছানোর দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বেচারীর দফারফা হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক।
সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়ে যাওয়ার পর বয়সের সল্পতা ও অভিজ্ঞতার অভাবে সন্তানের কোনরূপ সেবাযত্ন করা সম্ভব হয় না ।
অন্যদিকে স্বামীর বাড়ির লোকজন যদি একটু বদমেজাজি হয়,তাহলে তো লাঞ্ছনার সীমা থাকে না।
যৌবন এক পাগলা ঘোরা
অধিক বয়সে বিবাহ শাদীতে ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যে ক্ষতি রয়েছে।যৌবনকাল মানুষের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ,তেমন বিপজ্জনক ও।
যৌবনের চাহিদা দূরন্ত।এ সময় ছেলেমেয়েদেরকে যৌন চাহিদা অস্থির করে তুলে।
এসময় যুবক যুবতিরা মনের আনন্দে, সুখের নেশায়,রঙিন সপ্ন ও ভবিষ্যৎ জীবনের আরাম আয়েশ উপভোগের জন্যে মনে মনে বিভিন্ন কল্পনা জল্পনা করতে থাকে।
ইন্দ্রিয়ের তাড়নায় কামলিপ্সা চরিতার্থ করার জন্যে যুবক যূবতির সান্নিধ্যে এবং যুবতি যুবকের সান্নিধ্যে আসে।